সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় নাসিরনগরে দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত ঢাকা–১৯ আসনে বিএনপি প্রার্থী ডা. সালাউদ্দিন বাবু ভাইয়ের সমর্থনে লিফলেট বিতরণে মাঠে ছাত্রদল নেতা মোশারফ হিমেল জীবননগরে সীমান্ত ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে জামায়াতে ইসলামীর সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত সিটি প্রেসক্লাব ভূরুঙ্গামারী উপজেলা শাখার সেক্রেটারি মাইদুল ইসলাম বহিষ্কার নাগরপুরে উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এর বৃত্তি পরিক্ষা  ২০২৫ অনুষ্ঠিত  নড়াইলে বুড়িখালি গ্রামে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যু সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা ও মধ্যনগরে ৭ম দিশারী মেধাবৃত্তি পরীক্ষা-২০২৫ইং অনুষ্ঠিত রহমানের নির্দেশে গ্রামীণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক পরিদর্শনে ড. ব্যারিস্টার চৌধুরী ইসরাক আহমেদ সিদ্দিকী ধর্মপাশা সেলবরষ ইউনিয়নে আনিসুল হকের পক্ষে উঠান বৈঠক নাসিরনগরে যুবদল নেতা মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

পশ্চিমবঙ্গের ভারতীয় জনতা পার্টির উদ্যোগে, অহল্যাবাঈ হোলকর এর ৩০০ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হলো।

সমরেশ রায় ও শম্পা দাস , কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ
  • আপডেটের সময়: শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫
  • ১৩১ সময় দেখুন
পশ্চিমবঙ্গের ভারতীয় জনতা পার্টির উদ্যোগে, অহল্যাবাঈ হোলকর এর ৩০০ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হলো।
পশ্চিমবঙ্গের ভারতীয় জনতা পার্টির উদ্যোগে, অহল্যাবাঈ হোলকর এর ৩০০ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হলো।

৩০ শে মে শুক্রবার, ঠিক বিকেল তিনটায়, ন্যাশনাল লাইব্রেরীর ভাষা ভবনের অডিটোরিয়ামে, পশ্চিমবঙ্গের ভারতীয় জনতা পার্টির উদ্যোগে, পূর্ণ্যশ্লোক রানী অহল্যাবাঈ হোলকর এর ৩০০ তম জন্ম শতবার্ষিকী পালন এবং আলোচনা সভা, নাটক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, মাননীয় রাষ্ট্রীয় সংগঠক ভি সতীশ, সুকান্ত মজুমদার, অগ্নিমিত্রা পল, রুদ্রনীল ঘোষ, তাপস রায়, ইন্দ্রনীল খান, মহিলা মোর্চার সর্বাণী পাত্র, ফাল্গুনী, দেবশ্রী , সতীশ ছাড়াও অন্যান্যরা।

অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়, প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে এবং একটি জাতীয় সংগীত এর মধ্য দিয়ে। এরপর মঞ্চে উপস্থিত অতিথিদের উত্তরীয় পরিয়ে সম্মানিত করেন।

অনুষ্ঠান সবাই আলোচিত হয়, অহল্যাবাঈ কাজকর্মের ধারাকে সামনে রেখে, তিনি একজন কৃষকের মেয়ে হয়ে কিভাবে দেশের জন্য কাজ করে গিয়েছিলেন তাহার বর্ণনা করেন, তিনি বেশ কিছু আইন প্রণয়ন করে গিয়েছেন ও সুযোগ সুবিধা।

যৌতুক বিরোধী কঠোর আইন প্রণয়ন করেছিলেন।

বিধবাদের সন্তান দত্তক নেওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছেন।

নারীদের শিক্ষার অধিকার দিয়েছেন।

নারী ও শিশুদের জন্য বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করে গেছেন।

ভারতের সংস্কৃতিক চেতনা এবং ধর্মীয় ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবনে ঐতিহাসিক অবদান ছিল।।

তিনি ধর্ম বর্ণ এবং লিঙ্গের ঊর্ধ্বে উঠে ,ন্যায় বিচার সেবা এবং কল্যাণকে গুরুত্ব দিয়ে ছিলেন

শৈশব থেকেই তিনি ভগবান শিবের প্রতি গভীর ভক্তি ও ন্যায়বোধ পোষণ করতেন।

প্রায় ৩০ বছরের শাসন আমলে অহল্যাবাঈ এর রাজ্য কখনো দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি হয়নি।

বিভিন্ন কাজকর্মের জন্য অহল্যা বাঈ হোলকরকে পূর্ণশ্লোক- উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন।

আজকের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত সম্মানীয় অতিথিরা, সংক্ষিপ্ত ভাবে বলতে গিয়ে বলেন, ইনিও একজন মহিলা ছিলেন যিনি দেশের জন্য কাজ করতেন, আর আমাদের পশ্চিমবঙ্গে এক মহিলা মন্ত্রী রয়েছেন যিনি কাজের বদলে দেশের দুর্নীতিতে ভরিয়ে তুলেছেন, এই হল দুই মহিলার মধ্যে পার্থক্য, মহিলাদের সম্মান দিতে পারেন না, মহিলাদের সিঁদুর নিয়ে খেলা করেন, মহিলাদের সিটির সিঁদুর মুছে দিতেও দ্বিধা করেন না, আর নমুনা ছাড়া পশ্চিমবঙ্গে ছড়িয়ে রয়েছে, এমন কি মুর্শিদাবাদে হরগোবিন্দ দাস ও চন্দন দাসের স্ত্রী সিঁদুর ফিরিয়ে দিতে পারেননি। শুধু দুর্নীতিতে ভরিয়ে তুলেছেন সারাদেশ, যোগ্য শিক্ষকদের চাকরি কেরে নিয়েছেন টাকা লুট করেছেন, ডেড বডি নিয়ে রাজনীতি করছেন, এমনকি নেতারা পুলিশ অফিসারের মা ও বউকে অসভ্য ভাষায় কথা বলছেন,তার কোন প্রতিবাদ নেই, পুলিশ মন্ত্রী হয়ে চুপ করে বসে থাকেন, যারা প্রকৃত যোগ্য তাদেরকে লাঠিপেটা করার নির্দেশ দেন, যারা অযোগ্য মস্তান তাদেরকে সাহস যোগান, এর সাথে সাথে বলেন, এখনতো দুষ্কৃতীরা সরকার চালাচ্ছে, উনি বসে বসে দেখেন, তাই যাবার সময় হয়েছে, ২৬ এর ভোটে জনগণ বুঝিয়ে দেবে, যিনি মহিলা হয়ে ৬ মাস থেকে ষাট বছরের মহিলাদের সুরক্ষা দিতে পারেন না, সব জায়গায় দুষ্কৃতীদের আতত ঘর গরে তুলেছেন, দুষ্কৃতিরা ধরা পড়লে তাদের ছাড়িয়া আনার জন্য নিজে দৌড়ানো,

এমনকি দেশের কথা না ভেবে, তিনি পাকিস্তানকে সাপোর্ট করেন, পাকিস্তানি হয়ে কথা বলেন, উনি একজন দেশদ্রোহী,আর হিন্দুদের কোন ঠাসা করে রাখতে চান, আর কিছু পুলিশ অফিসার আছেন আইপিএস থেকে আইএস যারা তেল মাখিয়ে চলেন, কিন্তু একবারও ভাবেননি, যেভাবে অসভ্য ভাষায় বাড়ির লোকেদের বলছেন, বাড়ির পরিবার কতটা মেনে নেবেন, বাড়ি পৌঁছানোর পর কি বলবেন, আর বলেন অন্যায় যে করেছে মাফ চাইতে হবে, মাফ চাইলেই কি সব সমস্যার সমাধান হবে, আমরা ছাড়বো না, উনি আবার প্রধানমন্ত্রী কে চ্যালেঞ্জ করেছেন,এর পরিপ্রেক্ষিতে বলেন, চ্যালেঞ্জ করতে হয় সমান সমান মানুষের সাথে, ক্ষমতা থাকলেই সুমেন্দু অধিকারীর মুখোমুখি ডিবেটে বসুন। দেখতে চায় জনগণ আপনার চ্যালেঞ্জের জোর কতো। তাই পুলিশ মন্ত্রীর অপদার্থটা সবাই ধরে ফেলেছে। আর বেশিদিন গুন্ডা বদমাইশ দিয়ে রাজ্য চলবে না। আর আপনি সহজে আমাদের কাছ থেকে ছাড়া পাবেন না, সবকিছু হিসাব বুঝে নিয়ে তবেই ছাড়বো। আপনি না সাহস দিলে একজন নেতার বলার সাহস হয় কি করে, আপনি তো একের পর এক সকলকে সাহস দিয়ে গেছেন, এইভাবে একের পর এক মুখ্যমন্ত্রীকে তীর বিঁধলেন।

অনুগ্রহ করে এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © ২০২৫ হেমন্ত কাল
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD