ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার ১৩ নং দত্তের বাজার ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড বিরই পশ্চিম সাকিনস্থ শাহিন মিয়ার বাড়ি থেকে তার স্ত্রী মুজিবুর রহমানের মেয়ে মর্জিনা আক্তার (২৪) এবং তার মেয়ে সায়মা আক্তার ময়না ২ বছর ১০ মাস বয়সী শিশুর লাশ উদ্ধার করে পাগলা থানা পুলিশ।
গতকাল ২৩ শে অক্টোবর বৃহস্পতিবার, ২০২৫ বঙ্গাব্দ বেলা ১২ টার দিকে এই আত্মহত্যার ঘটনা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে অতঃপর বেলা ২ টা ৩০ মিনিটে গফরগাঁও সার্কেল অফিসার মনোতোষ সরকার এবং পাগলা থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব, মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম সহ সঙ্গীয় ফোর্স সহ উদ্ধারকৃত লাশ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠান,মামটির তদন্তে আছেন পাগলা থানার এস আই রাশেদুল ইসলাম।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে,শুক্রবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জনাব,মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম গণমাধ্যম কে জানান,মরদেহ পোস্ট মডামের জন্য ময়মনসিংহে পাঠিয়েছি উক্ত বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন তদন্ত ও অব্যাহত আছে এবং বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
এমন ঘটনায় এলাকা সহ চারপাশে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে, স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান,মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ একসাথে মাটিতে সোয়া অবস্থায় ঝুলন্ত অবস্থায় পায়নি।
জনমনে প্রশ্ন দুজনেই যদি গলায় ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করবে তাহলে একসাথে দুটি লাশ পড়ে ছিলো কেনো? রহস্য থেকেই যায়।
ভবিষ্যতে যাতে এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা আর না ঘটে এমনটাই প্রত্যাশা করেন সচেতন সমাজের ব্যাক্তিবর্গ সহ সাধারণ জনগণ। সচেতন সমাজ ও জনগণ আরও প্রত্যাশা করেন এটা হত্যা না আত্মহত্যা তা গুরুত্ব সহকারে কঠোর ভাবে তদন্ত করা হোক যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে।