মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কালিয়াকৈর কংক্রিট মিক্সার গাড়ির চাকায় পৃষ্ট হয়ে এক অজ্ঞাত নারীর মৃত্যু বেগম খালেদা জিযার রোগ মুক্তির কামনায় বিএনপির প্রার্থী আনিসুল হকের দোয়া ও আলোচনা সভা খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কয়ছর এম আহমদ এর নির্দেশনায় জগন্নাথপুরে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল কলকলিয়া ইউনিয়ন আনসার ভিডিপি ক্লাব সমিতির উদ্যোগে সেলাই মেশিন প্রশিক্ষণ কর্মশালার শুভ উদ্বোধন উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচারের শিকার বাবুল মিয়া খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় নাসিরনগরে দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত ঢাকা–১৯ আসনে বিএনপি প্রার্থী ডা. সালাউদ্দিন বাবু ভাইয়ের সমর্থনে লিফলেট বিতরণে মাঠে ছাত্রদল নেতা মোশারফ হিমেল জীবননগরে সীমান্ত ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডে জামায়াতে ইসলামীর সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত সিটি প্রেসক্লাব ভূরুঙ্গামারী উপজেলা শাখার সেক্রেটারি মাইদুল ইসলাম বহিষ্কার নাগরপুরে উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এর বৃত্তি পরিক্ষা  ২০২৫ অনুষ্ঠিত 

আজীব বিএনপি করে কি পেলাম

মোঃ মাফিজুল ইসলাম জয়পুরহাট প্রতিনিধি
  • আপডেটের সময়: মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৮৪ সময় দেখুন

আজীব বিএনপি করে কি পেলাম

 

আমার প্রিয় নেতা জিয়ার সঙ্গে মাটি কাটলাম, কোকো মারা যাওয়ার পর তার রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ করেছি। হাসিনার সরকারকে উৎখাতে জুলাই আন্দোলনে অংশ নিয়ে যে সব ছাত্ররা মারা গিয়েছে তাদের নিমিত্তেও মসজিদে দোয়া মাহফিল ও স্মরণসভা করেছি এমন মন্তব্য করেন জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার সীমান্তবর্তী ধরঞ্জী ইউনিয়নের পূর্ব উচনা গ্রামের মৃত দেছের শেখের ছেলে মোঃ জাহিদুল হোসেন (৬৮)। বিএনপির এ পাগল কর্মী জাহিদুল বলেন, বিএনপির সব অনুষ্ঠানে আমি অংশ গ্রহন করি কিন্তু নেতারা আমার পরিবারের খোঁজ নেয় না। আমি একজন গরীব মানুষ নিজের কোন জমি-জমা নেই। নিজের টাকায় ২’মন চাল, ডাল ও মাংসর পোলা দিয়ে কোকোর মৃত্যুর পর চল্লিশা পালন করেছি আমার বাড়িতে। খুনি হাসিনার আ’লীগের লোকের ভয়ে মসজিদের ইমাম মিলাদ পর্যন্ত পড়াতে আসেনি বাধ্য হয়ে অন্য জায়গা থেকে মুন্সীকে আনতে হয়েছে। তবে হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর আন্দোলনে শহীদ হওয়া ছাত্রদের মিলাদে এলাকার লোক বিএনপির নেতাকর্মী ও মসজিদের ইমাম সবাই ছিল।

জিয়ার আদর্শের সৈনিক জাহিদুল আক্ষেপ করে বলেন, বিএনপির জন্য অভাবের সংসার হওয়া সত্ত্বেও এসব করি দলকে ভালোবাসি এজন্য। আর এসব করার জন্য আমার স্ত্রী সাজেদা বিবি (৬৩) ও ছেলে বকাঝকা করে। তিনি আরো বলেন স্ত্রী ও ‌ছেলে রাগ করলেও আমার মত তাঁরাও বিএনপি করে এবং দলকে ভালোবাসে। আমার বয়স এখন প্রায় ৭০ বছর ও স্ত্রীর বয়স ৬০ বছরের অধিক। বয়স্ক ভাতার কার্ডের জন্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ও চেয়ারম্যানকে বহুবার বলেছি আজ পর্যন্ত কার্ড হয়নি। বাড়ির সাথেই ছোট্ট একটি দোকানের আয় দিয়ে বিএনপির এ কর্মীর সংসার কোন রকমে চলে। শেষ বয়সে বয়স্ক ভাতার একটা কার্ডের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন ভারত সীমান্ত ঘেঁষা বিএনপিপন্থী পরিবারটি।

অনুগ্রহ করে এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © ২০২৫ হেমন্ত কাল
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD