ভাতিজার কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় চাচিকে বিভিন্ন ধরনের হুমকির সম্মুখীন হতে হয়, এই অভিযোগ উঠেছে সিতরা ইউনিয়নের চর ভবানীপুরের কোনাপাড়া এলাকায়।
অভিযোগে জানা যায় গত ১৬/০৩/২০২৫ ইং তারিখে রাত আনুমানিক ৪ ঘটিকার সময় চাচি ফিরোজা বেগম সেহরি খেতে উঠলে বিবাদী এমদাদুল হক পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে বাদীর বাড়ীতে এসে গোসলখানার ভেতরে বসে থাকে এবং চাচি ওযু করতে গেলে বিবাদী এমদাদুল হক সেখানে ওত পেতে বসে থাকে। চাচী ফিরোজা বেগমকে জড়িয়ে ধরে বিভিন্ন ধরনের কু-প্রস্তাব দেয়।কু-প্রস্তাবে চাচী রাজি না হলে বিবাদী এমদাদুল হক বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে বলে যে আমার প্রস্তাবে রাজি না হলে তোমাকে জানে মেরে ফেলবো এবং তোমাদের পরিবারের কাউকে ঘর থেকে বের হতে দেব না ও জায়গা জমি দখল করে নেব। ওই মহিলার স্বামী রজব আলি কে কোদাল দিয়ে কোপ দিয়ে পঙ্গু বানিয়ে রেখেছে।ফিরোজা বেগম বিভিন্ন কাজে জমিতে গেলে ওখানে যেয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। আমার কথা না শুনলে তোমাকে কোথাও শান্তিতে থাকতে দেবো না এবং রাতে ঘুমাতে গেলে ঘরের দরজায় লাঠি দিয়ে জোরে জোরে বাড়ি মারে,গোসল করতে গেলে মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে, রান্না করতে গেলে রান্নাঘরের বেড়ায় ছিদ্র করে মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে। অমানুষিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে ফিরোজা বেগম কোতোয়ালি মডেল থানায় অভিযোগ করে।এই বিষয়ে সাংবাদিক ও পুলিশকে অবগত করলে গত ০৯/০৪/২০২৫ তারিখে সাংবাদিক ও পুলিশ যেয়ে তদন্ত করে এবং ঘটনা সত্য বলে প্রমাণিত হয়।এখনো পর্যন্ত আসামিকে গ্রেফতার করা হয় নায়। প্রশাসনের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই ভূমিদস্যু এবং নারী লোভী এমদাদ কে জরুরী ভিত্তিতে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।
অভিযোগকারী: ফিরোজা বেগম।