আমার মৃত্যুর পর আমার সন্তান (নাসের খান চৌধুরী) আপনাদের পাশে থাকবে।

আকরাম নান্দাইল ময়মনসিংহ প্রতিনিধিঃ

ময়মনসিংহ নান্দাইলের ঐতিহ্যবাহী জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম খুররম খান চৌধুরী। খুররম খান চৌধুরী ইন্তেকালের আগে ১টি জনসভায় বলেছিলেন আমি যখন মরে যাব আমার সন্তান নাসির খান চৌধুরী আপনাদের পাশে থেকে আপনাদের সেবা করবে। মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা খুররম খান চৌধুরীর পিতা মরহুম আশরাফ হোসেন খান চৌধুরী। ১৯৬৪ সালে খুররম খান চৌধুরী ভাষা আন্দোলনে যোগদান করেন তিনি ১৯৬৪
সাল থেকে রাজনীতির জীবন শুরু করেন।
১৯৬৪ সালে মেম্বার নির্বাচিত হন তারপর মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাথে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। খুররম খান চৌধুরী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বি,এন,পির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এবং নান্দাইল উপজেলা থেকে ১ম জাতীয়বাদী দল বিএনপির সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। মরহুম খুররম খান চৌধুরী নান্দাইল ও ঈশ্বরগঞ্জ দুটি উপজেলার উন্নয়নের রূপকার।এখানেই শেষ নয় উনার ২ নং মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নটি ছোট ভাই আশরাফ হোসেন খান চৌধুরী নামে নামকরণ করা হয়। উনার নাম ছিল মোয়াজ্জেম হোসেন খান চৌধুরী সেই নাম থেকেই মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়ন নামকরণ করা হয়। মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা খুররম খান চৌধুরী নান্দাইল ও ঈশ্বরগঞ্জে উপজেলায় অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন এছাড়াও নান্দাইল উপজেলায় স্কুল কলেজ মাদ্রাসা মন্দির কবরস্থান রাস্তাঘাট অসংখ্য ব্রিজ কালভার্ড করে গেছেন। মরহুম বীর
মুক্তিযুদ্ধো খুররম খান চৌধুরী আমৃত্যু আহবায়ক ছিলেন নান্দাইল উপজেলার।
১৯৯১ সালে ময়মনসিংহ জেলার বিএনপির সভাপতি ছিলেন। ময়মনসিংহ জেলার অন্য কোন সংসদ সদস্য গণের এমন অবদান নেই। ময়মনসিংহ নান্দাইল উপজেলা ৯ আসনে আগামী সংসদ সদস্য হিসাবে মনোনয়ন প্রত্যাশী মরহুম খুররম খান চৌধুরীর সুযোগ্য সন্তান জনাব নাসের খান চৌধুরী। জনৈক সাত্তার নামে এক বৃদ্ধ বলেন নাসের খান চৌধুরী সাহেব পিতার মতো সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশা বুঝেন কাছে গেলে আমাদের কথা শেনেন সামনে আমরা নাসের সাহেবকে এমপি চাই। খুররম সাহেবের মৃত্যুতে নান্দাইলের অপূরনীয় ক্ষতি হয়েছে, তার মতো নেতা নান্দাইলে আর হবেনা।